যুদ্ধ কোনো সমাধানের নাম হতে পারে না.........
"যখন আমি হতাশ হই, তখন আমি স্মরণ করি সমগ্র ইতিহাসেই সত্য ও ভালবাসার জয় হয়েছে। দুঃশাসক ও হত্যাকারীদের কখেনা অপরাজেয় মনে হলেও শেষে সবসময়ই তাদের পতন ঘটে মনে রাখবেন সর্বদাই ।"উক্তিটি যে দেশের অধিবাসীদের বিশেষভাবে মনে থাকার কথা, আজ তারা-ই এর বিরুদ্ধাচারণ করতে একটুও সংকোচবোধ করছে না ।
স্পষ্ট করে বলতে গেলে, আমার বুলির নিশানা আমাদের বন্ধুত্ব পূর্ণ প্রতিবেশী দেশ ভারতকেই ছেদ করছে। কারণ, উপরোক্ত উক্তিটি স্বাধীন ভারতের মহানায়ক মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী (মহাত্মা গান্ধী)-র।
আজ ভারত ও তারই প্রতিবেশী দেশ পাকিস্থান যে বিষয়গুলোকে সামনে এনে পরস্পরের
সাথে যৌক্তিক আলোচনার বিপরীতে ঝগড়াকে যুদ্ধের রুপ দিতে যাচ্ছে, তা
কাশ্মীরের অসহায় জনগণের দুর্ভোগের চেয়ে কখনোই বড় হতে পারে না। কিন্তু আজ
থেকে প্রায় ৯৩ বছর আগে এর চেয়ে বহুগুণ বড় বিবাদ ঠেকানোর জন্য অন্যকে নয় বরং
নিজেকে কষ্ট দিয়েছিলেন মহাত্মা গান্ধী। তিনি অনশনের মাধ্যমে
হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা ঠেকিয়ে বিশ্বকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে গিয়েছেন যুদ্ধ
নয় একমাত্র ভালবাসা-ই পারে নদীর দুই প্রান্তের মানুষকে একত্রিত করতে।
আমার কেনো জানি মনে হয়, আজ যদি তিনি বেঁচে থাকতেন, তবে কাশ্মীর-সমস্যার কোনো কোনো একটা সুরাহ তিনি অবশ্যই করতেন।
শুধু তিনি একা নন। এই দুর্গমগিরি পথের পথিকদের অনেকের মধ্যে নেলসন ম্যান্ডেলা ও একজন । যিনি শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গ সমস্যা নিরসনের জন্য নিজের জীবনের একটা বড় সময়কে কারাগারের মধ্যে হাসি মুখে কুরবানী দিয়েছেন। তাঁর মাধ্যমেই বিশ্ববাসী প্রথম বুঝেছিল কালো ও ধলো দুটি রঙ মাত্র, এটি কখনোই একটি জাতি বিভেদের ইস্যু হতে পারে না।
আমার মাথায় আসে না, ভারত ও পাকিস্থান এই সামান্য বিষয়টি কেনো বুঝতে পারছে না যে, মাইনাসকে যতবারই প্লাস(+) দ্বারা গুণ(x) করা হোক না কেনো তা থেকে কখনোই প্লাস(+) অর্থাৎ সফলতা আশা করা যায় না বরং গুণশেষ হিসেবে সর্বদাই মাইনাস(-) অর্থাৎ বিপুল পরিমাণ ক্ষতির শিকার হতেই হবে এটা আপনি মানুন কিংবা না-ই বা মানুন।
রাজনীতি বিশ্লেষকরা যেমন একদিকে চেঁচিয়ে বলছে এই দাঙ্গার ফলে দুই দেশের বিপুল পরিমাণ নিরহ জনগণ বলির ছাগল হবে তেমনি অন্য আরেকপ্রান্তে পরিবেশবিদরা বিলাপ করছে যে, এতে শুধু দুই দেশেরই ক্ষতি হবে না বরং এর প্রভাব পড়বে সারা পৃথিবীর জনগোষ্ঠীর উপরে।
এজন্য চাটুকারদের কথায় কান না দিয়ে উভয় দেশেরই উচিত হবে কাশ্মীর সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যকার যাবতীয় বিভেদের অবসান ঘটানো।
মনে রাখতে হবে যে, হিন্দু ও মুসলমান পৃথিবীর বুকে আলাদা কোনো জাতি নয় বরং দুটি ধর্ম মাত্র।
আমার কেনো জানি মনে হয়, আজ যদি তিনি বেঁচে থাকতেন, তবে কাশ্মীর-সমস্যার কোনো কোনো একটা সুরাহ তিনি অবশ্যই করতেন।
শুধু তিনি একা নন। এই দুর্গমগিরি পথের পথিকদের অনেকের মধ্যে নেলসন ম্যান্ডেলা ও একজন । যিনি শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গ সমস্যা নিরসনের জন্য নিজের জীবনের একটা বড় সময়কে কারাগারের মধ্যে হাসি মুখে কুরবানী দিয়েছেন। তাঁর মাধ্যমেই বিশ্ববাসী প্রথম বুঝেছিল কালো ও ধলো দুটি রঙ মাত্র, এটি কখনোই একটি জাতি বিভেদের ইস্যু হতে পারে না।
আমার মাথায় আসে না, ভারত ও পাকিস্থান এই সামান্য বিষয়টি কেনো বুঝতে পারছে না যে, মাইনাসকে যতবারই প্লাস(+) দ্বারা গুণ(x) করা হোক না কেনো তা থেকে কখনোই প্লাস(+) অর্থাৎ সফলতা আশা করা যায় না বরং গুণশেষ হিসেবে সর্বদাই মাইনাস(-) অর্থাৎ বিপুল পরিমাণ ক্ষতির শিকার হতেই হবে এটা আপনি মানুন কিংবা না-ই বা মানুন।
রাজনীতি বিশ্লেষকরা যেমন একদিকে চেঁচিয়ে বলছে এই দাঙ্গার ফলে দুই দেশের বিপুল পরিমাণ নিরহ জনগণ বলির ছাগল হবে তেমনি অন্য আরেকপ্রান্তে পরিবেশবিদরা বিলাপ করছে যে, এতে শুধু দুই দেশেরই ক্ষতি হবে না বরং এর প্রভাব পড়বে সারা পৃথিবীর জনগোষ্ঠীর উপরে।
এজন্য চাটুকারদের কথায় কান না দিয়ে উভয় দেশেরই উচিত হবে কাশ্মীর সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যকার যাবতীয় বিভেদের অবসান ঘটানো।
মনে রাখতে হবে যে, হিন্দু ও মুসলমান পৃথিবীর বুকে আলাদা কোনো জাতি নয় বরং দুটি ধর্ম মাত্র।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন